জেলা প্রশাসক আরো বলেন, বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় জেলাগুলোর মধ্যে আমরা বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তজুমদ্দিনের বেড়িবাঁধটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে অনেক এলাকা ডুবে গিয়েছে। যদিও আমরা পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং স্থানীয়দের সহযোগীতায় বাধেঁর সংস্কার করতে পেরেছি এবং এতে বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে এ এলাকার মানুষ রক্ষা পেয়েছে। ইতিমধ্যে তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের সাধ্যমতো উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের কাছে চাল, গো-খাদ্য এবং শিশু খাদ্য পৌঁছাতে পেরেছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন তজুমদ্দিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুভ দেবনাথ, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. রাহাত হোসেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইব্রাহিম আসাদ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের এস ও তানভীর আহমেদ, এবং উপজেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব ওমর আসাদ রিন্টু।
মন্তব্য